• বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ০৭:২৯ অপরাহ্ন
/ রাজনীতি
উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে অংশ নেওয়া আরও তিন নেতাকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি। আজ সোমবার বিকেলে দলের কেন্দ্রীয় দপ্তর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে। বহিষ্কৃত নেতারা হলেন রংপুর বিভাগের আরও পড়ুন
আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপির স্বজনদের বিরত রাখা আওয়ামী লীগের নীতিগত সিদ্ধান্ত। এখানে আইনগত কোনো বিষয় নেই বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। রোববার (৫ মে) দুপুরে
দলীয় নির্দেশ না মেনে নির্বাচনে বিভিন্ন পদে প্রার্থী হওয়ায় সুনামগঞ্জের চারটি উপজেলায় আরও সাতজন নেতাকে দলীয় পদ ও প্রাথমিক সদস্যপদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এর আগে একই অভিযোগে দুই উপজেলার
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের ইশারায় সারা দেশে লুটপাট চলছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয়তাবাদী যুবদলের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মোনায়েম মুন্না। শনিবার (৪ মে) রাজধানীর নয়াপল্টনস্থ ভাসানী ভবন মিলনায়তনে ঢাকা মহানগর উত্তর
ঋণের নামে ব্যাংকের টাকা লুটপাট চলছে বলে অভিযোগ করেছেন লিবারেল ডেমোক্র্যাটিক পার্টির (এলডিপি) প্রেসিডেন্ট ড. কর্নেল (অব.) অলি আহমদ বীরবিক্রম। শনিবার (৪ মে) বিকেলে রাজধানীর মগবাজারে এলডিপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক
এবার উপজেলা পরিষদের দ্বিতীয় ধাপে নির্বাচনে অংশ নেওয়া ৬১ জনকে একযোগে বহিষ্কার করেছে বিএনপি। আজ শনিবার বিকেলে গণমাধ্যমে বিজ্ঞপ্তি পাঠিয়ে বহিষ্কৃত ব্যক্তিদের নামের তালিকা প্রকাশ করা হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়,
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেছেন, ক্ষমতাসীন সরকারের পতনের লক্ষ্যে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো ষড়যন্ত্র করছে না। বরং আন্দোলনে একাত্ম। ডান-বাম সবাই তারা প্রকাশ্যে বলছে এই সরকার জনগণের
ঝিনাইদহ সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী মিজানুর রহমান মাসুমের বিরুদ্ধে ভোটারদের মধ্যে কালোটাকা ছড়ানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল শুক্রবার ঝিনাইদহ প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সাংবাদিকদের কাছে এ অভিযোগ করেন আরেক চেয়ারম্যান