• সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ০৪:৪৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী সার্কেল হিসেবে সহকারী পুলিশ সুপার মাসুদ রানার যোগদান শেষ সময়ে রাত -দিন এক করে প্রার্থীরা বাড়ি গিয়ে ভোট প্রার্থনা করছেন । অন্যদিকে বিএনপি ভোট বর্জনের লিফলেট বিতরণে মরিয়া হয়ে উঠেছেন । মূকাভিনয় করতে দক্ষিণ কোরিয়ায় যাচ্ছেন ঢাবির সায়েম আকর্ষণীয় বেতনে চাকরি দেবে প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল যুবলীগ নেতাকে প্রকাশ্যে কোপাল দুর্বৃত্তরা সোনার দাম আরও বেড়েছে, ভরি এখন ১ লাখ ১৯ হাজার ৫৪৪ টাকা ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানে আটকে থাকা টাকা ফেরত দিতে কমিটি গঠন গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলা ইসির সিদ্ধান্ত স্থগিত, প্রতিমন্ত্রীর ভাইয়ের প্রার্থিতা বহাল ধোনির ১১০ মিটার ছক্কাই চেন্নাইয়ের বিদায়ের কারণ সার্বজনীন পেনশন স্কিম নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে আসছেন শিক্ষকরা

অ্যাডভোকেট যুথী-কাজলের বিরুদ্ধে মামলা

নিজস্ব প্রতিনিধি
নিজস্ব প্রতিনিধি / ২৪
শনিবার, ৯ মার্চ, ২০২৪

সুপ্রিম কোর্টের নির্বাচনের ফলাফল ঘিরে সম্পাদক পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী নাহিদ সুলতানা যুথী এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য প্যানেল থেকে সম্পাদক প্রার্থী মো. রুহুল কুদ্দুস কাজলের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা করা হয়েছে।

সুপ্রিম কোর্টের অ্যাটর্নি সহকারী জেনারেল সাইফুর রহমান সাইফ বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় এই মামলা করেন। শুক্রবার (৮ মার্চ) সুপ্রিম কোর্টের নির্বাচনের ফলাফলকে কেন্দ্র করে এই মামলা করেন তিনি। মামলায় ২০ জনের নাম উল্লেখ করে ৪০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, শুক্রবার সুপ্রিম কোর্ট বার এসোসিয়েশনের নির্বাচনের ফলাফলের দিন অ্যাডভোকেট এবং কাজলের নির্দেশে বার সমিতির নীচ তলায় আসামি অ্যাডভোকেট মো. জাকির হোসেন ওরফে মাসুদ অস্ত্রহাতে নিয়ে মামলার বাদী সাইফসহ নির্বাচন সাব-কমিটির অন্যদের গালিগালাজ করেন। এরপর মামলার আসামি অ্যাডভোকেট কাজী বশির আহম্মেদ এবং অ্যাডভোকেট উসমান বাদিকে হত্যার উদ্দেশ্যে রড দিয়ে আঘাত করেন। তখন আসামিরা সাইফকে লাঠি ও চেয়ার দিয়ে এলোপাথাড়ি মারপিট ও আঘাত করেন। এ সময় অ্যাডভোকেট সাইফের সঙ্গে থাকা ব্যারিস্টার জাকারিয়া হাবিবকেও পেটানো হয়। বর্তমানে সাইফুর রহমান সাইফ আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

শাহবাগ থানার ওসি নুর মোহাম্মদের কাছে জানতে চাইলে তিনি এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজী হননি।

বাদীর দেওয়া অভিযোগটি মামলা হিসেবে নেওয়া হয়েছে কি না, জানতে চাইলে ওসি বলেন, নেওয়া হয়েছে বা নেওয়া হয়নি-কোনো বিষয়েই মন্তব্য করতে চাচ্ছি না।

সূত্র জানায়, অভিযোগের বাদী সহকারী অ্যার্টনি জেনারেল। আবার অভিযুক্তদের বেশির ভাগই কেন্দ্রীয় যুবলীগের পদধারী নেতা। কেউ আবার আইনজীবী। এমন পরিস্থিতি পুলিশ বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলতে চাচ্ছে না। থানা পুলিশ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশের অপেক্ষায় রয়েছেন।


আরও সংবাদ